সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে ড. মোমেন বলেন, সফররত জাতিসংঘের তিন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার সাথে বৈঠককালে এ বার্তা তিনি তাদের দিয়েছেন।
সেই সাথে পররাষ্ট্রমন্ত্রী জাতিসংঘ কর্মকর্তাদের মিয়ানমারে যাওয়ার উৎসাহ দিয়ে বলেন, বাংলাদেশ রোহিঙ্গাদের জন্য প্রয়োজনীয় সবকিছু করছে।
এর আগে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে জাতিসংঘ শরণার্থী সংস্থার হাইকমিশনার ফিলিপো গ্র্যান্ডি, আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার মহাপরিচালক অ্যান্টনিও ভিটোরিনো ও জাতিসংঘের মানবিকবিষয়ক সমন্বয় দপ্তরের প্রধান মার্ক লোকক যৌথভাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাথে সাক্ষাৎ করেন।
বুধবার তারা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলমের সাথে দেখা করেন।
বাংলাদেশ বলছে, কক্সবাজারের রোহিঙ্গা শিবিরগুলোর ঘনবসতি সমস্যা দূর করতে ভাসানচরে তাদের স্থানান্তরের প্রকল্পটি সাহায্য করবে।
জাতিসংঘের তিন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে বাংলাদেশ আরও জানিয়েছে যে প্রায় এক লাখ রোহিঙ্গার বাসস্থানের জন্য বাংলাদেশ সরকার ইতিমধ্যে ভাসানচর দ্বীপকে প্রস্তুত করে তুলেছে।
সফররত তিন কর্তকর্তা ২৮ এপ্রিল পর্যন্ত বাংলাদেশে থাকছেন এবং তারা বৃহস্পতি ও শুক্রবার কক্সবাজারের রোহিঙ্গা শিবিরগুলো পরিদর্শন করবেন।