গোপালগঞ্জের সিভিল সার্জন নিয়াজ মোহাম্মদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মঙ্গলবার বিকালে ওই নারীকে গোপালগঞ্জ ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল থেকে ঢাকায় কুয়েত মৈত্রী হাসপতালে পাঠানো হয় বলে তিনি জানান।
ওই নারীর বাড়ি গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার রঘুনাথপুর গ্রামে। এ ঘটনার পর ওই নারীর বাড়িসহ আশপাশের বেশ কয়েকটি বাড়ি লকডাউন করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন গোপালগঞ্জ সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সাদিকুর রহমান খান।
গোপালগঞ্জের সিভিল সার্জন নিয়াজ মোহাম্মদ জানান, মঙ্গলবার ওই নারী গোপালগঞ্জ জেনারেল হাসপতালের আইসোলেশন ওয়ার্ডে ভর্তি হন। ভর্তি হওয়া ওই নারীর শরীরে করোনাভাইরাসের উপসর্গ ও লক্ষণ ছিল। এছাড়া তার ফুসফুসে পানি জমেছে বলে চিকিৎসক ধারণা করেন। এ কারণে তাকে ঢাকায় পাঠানো হয়।
তিনি জানান, ওই নারীর করোনা টেস্ট করার জন্য নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। কিন্তু তার অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাকে কুয়েত-মৈত্রী হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয়।
সিভিল সার্জন আরও জানান, ওই নারীর সংস্পর্শে আসা তিন চিকিৎসক, এক অটোরিকশা চালক ও স্বজনদের হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে।