তিনি বলেছেন, ‘চীন সরকার ক্লিয়ারেন্স দিলে তাদের ফেরত আনা হবে। তাদের কীভাবে ফেরত আনা যায় সে ব্যাপারে ব্যবস্থা নিতে বেইজিংয়ে বাংলাদেশ দূতাবাসকে বলা হয়েছে।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে তার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভার সাপ্তাহিক বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব।
তিনি বলেন, মন্ত্রিপরিষদ সভা শেষে করোনাভাইরাস নিয়ে প্রধানমন্ত্রী বিশেষ মিটিং করেন। মিটিংয়ে ডাক্তারসহ এক্সপার্টরা ছিল।
‘করোনাভাইরাস যাতে কোনোভাবেই বাংলাদেশে না ঢুকতে পারে সে বিষয়ে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী,’ যোগ করেন আনোয়ারুল ইসলাম।
আরও ১৭১ বাংলাদেশিকে ফেরত আনার ব্যাপারে তিনি বলেন, ‘চীন ক্লিয়ারেন্স দিলে তাদেরকে চায়না চার্টার্ট বিমানে আনার চেষ্টা করা হবে। এর আগে বিমান বাংলাদেশ দিয়ে চীন থেকে ৩১২ জনকে আনা হয়েছে। এর পাইলট ও ক্রুদের অন্য দেশ এলাউ করছে না। ফলে এবার তাদের চার্টার্ট বিমানে আনার চেষ্টা করা হবে।’
মন্ত্রিপরিষদ সচিব জানান, চীন থেকে আসা ৩১২ জনের মধ্যে আটজন হাসপাতালে ভর্তি আছে। তাদের রক্ত পরীক্ষা করে করোনাভাইরাস পাওয়া যায়নি। অন্যদের আশকোনায় ১৪ দিন থাকতে হবে।
তিন বলেন, চীনের নাগরিক যে দেশের মাধ্যমেই আসুক না কেন তাদের ডাবল চেকআপ করা হবে।
এর আগে গত শনিবার সকালে করোনাভাইেোসের উৎসস্থল চীনের উহান শহর থেকে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি বিশেষ ফ্লাইটে দেশে ফেরেন ৩১২ বাংলাদেশি।