খাদ্য সহায়তার জন্যে আট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে লিখিত আবেদন করেছেন তারা।
সদর উপজেলা ইমারত নির্মাণ শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক শেখ শাহীন মাহমুদ বলেন, যশোরে প্রায় ১৮ হাজার নির্মাণ শ্রমিক রয়েছে। মণিরামপুরে ইমারত নির্মাণ শ্রমিক ইউনিয়নের দু’টি ট্রেড ইউনিয়নে ২ হাজার ৬০০, বাঘারপাড়ায় ২ হাজার, অভয়নগরে ১ হাজার ৩০০ শার্শায় ১ হাজার ৫০০ ঝিকরগাছায় ১ হাজার ৫০০ চৌগাছায় ১ হাজার ৫০০ কেশবপুরে ২ হাজার ৫০০ ও সদর উপজেলায় ৪ হাজার ৫০০ শ্রমিক রয়েছে। সব মিলিয়ে মোট ১৭ হাজার ৭০০ শ্রমিক রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। করোনা মহামারিতে বর্তমানে তারা সবাই কর্মহীন হয়ে বাড়িতে রয়েছেন। যার ফলে অধিকাংশ শ্রমিকদের দিন চলছে অনাহারে।
তারা গত ২২ এপ্রিল সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে আবেদন করেছেন। সেখানে উল্লেখ করা হয়েছে, অনেক উপজেলায় নির্মাণ শ্রমিকরা ইউনিয়ন পরিষদের খাদ্য সহায়তা তালিকা থেকে বাদ পড়েছেন। শহরেও কোনো তালিকায় তাদের নাম নেই। যার কারণে পরিবার নিয়ে এসব শ্রমিকরা মানবেতর জীবযাপন করছেন।
শেখ শাহীন মাহমুদ আরও জানান, ২২ এপ্রিল সদর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে ৪ হাজার ৫০০ শ্রমিকের মধ্যে ১ হাজার ৯৩১ জনের জাতীয় পরিচয়পত্র সংবলিত একটি আবেদন জমা দিয়েছেন।