রবিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে আরও সাতজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৮ হাজার ৩৪৯ জনে দাঁড়িয়েছে।
এছাড়া, এই সময়ের মধ্যে ৩২৭ জনের শরীরে নতুন করে প্রাণঘাতী এই ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। যার ফলে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৫ লাখ ৪৩ হাজার ৩৫১ জনে পৌঁছেছে।
এর আগের দিন শনিবার একদিনে নতুন পাঁচজনের মৃত্যুর কথা জানায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। যা ছিল গত ১০ মাসের মধ্যে একদিনে সর্বনিম্ন মৃত্যু। এছাড়া এসমেয়ের মধ্যে ৩৫০ জনের শরীরে নতুন করে প্রাণঘাতী এই ভাইরাস শনাক্ত হয়।
আরও পড়ুন: করোনা: ২৪ ঘণ্টায় দেশে টিকা নিয়েছেন ২২৬৯০২ জন
বিশ্বব্যাপী করোনা ভ্যাকসিন বিতরণে ইউনিসেফের সাথে কাজ করবে এমিরেটস
গত বছরের ১৫ এপ্রিল একদিনে চারজনের মৃত্যুর কথা জানায় অধিদপ্তর। এরপর থেকে দেশে করোনায় মৃতের সংখ্যা বাড়তে থাকে।
করোনা সংক্রান্ত নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ২১৪টি পরীক্ষাগারে ১৪ হাজার ২১২টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়। অ্যান্টিজেন টেস্টসহ পরীক্ষা করা হয় ১৪ হাজার ৩৬টি নমুনা।
গত ২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার ২.৩৩ শতাংশ। মোট পরীক্ষায় এ পর্যন্ত শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৭৬ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় মোট মৃত্যুর হার ১ দশমিক ৫৪ শতাংশ।
আরও পড়ুন: জরুরি ব্যবহারে অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা ডব্লিউএইচও’র অনুমোদন
টিকার দ্বিতীয় ডোজ ৮ থেকে ১২ সপ্তাহের ব্যবধানে দেয়ার পরামর্শ
টিকার দ্বিতীয় চালান আসছে ২২ ফেব্রুয়ারি: বেক্সিমকো এমডি পাপন
এদিকে, ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন আরও ৪৭৫ জন। এ নিয়ে দেশে মোট সুস্থ ব্যক্তির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪ লাখ ৯১ হাজার ৩৬৭ জনে। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৯০ দশমকি ৪৩ শতাংশ।
গত ৮ মার্চ বাংলাদেশে প্রথম করোনা রোগী শনাক্তের পর ১৮ মার্চ প্রথম একজনের মৃত্যুর কথা জানায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
আরও পড়ুন: করোনা থেকে সুস্থ হওয়া ব্যক্তিদের এক ডোজ ভ্যাকসিন প্রয়োগের সুপারিশ ফ্রান্সের