সোমবার মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ঢাকা মেট্টোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রাজেশ চৌধুরীর আদালতে চার্জশিট দাখিল করলে আদালত দেখিলাম বলে চার্জশিটে স্বাক্ষর করেন।
এরপর বিচারের জন্য মহানগর দায়রা জজ আদালতে বদলির নির্দেশ দেন।
মঙ্গলবার বিষয়টি নিশ্চিত করেন ধানমন্ডি থানার আদালতের সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা পুলিশের উপ-পরিদর্শক আশরাফ আলী।
এর আগে ১০ অক্টোবর তিন দিনের রিমান্ড শেষে শফিকুলকে আদালতে হাজির করে র্যাব। এ সময় মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা তাকে কারাগারে রাখার আবেদন করে প্রতিবেদন দাখিল করেন।
এর পরিপ্রেক্ষিতে শফিকুল আলম ফিরোজের আইনজীবী জামিনের আবেদন করলে উভয়পক্ষের শুনানি শেষে ঢাকা মহানগর হাকিম শাহিনুর রহমান জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। সেই সাথে আদালত কারাবিধি অনুসারে চিকিৎসার নির্দেশ দেয়।
প্রসঙ্গত, ২০ সেপ্টেম্বর দুপুর দেড়টার দিকে শফিকুল আলমকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য র্যাব হেফাজতে নেয়া হয়। ওইদিন সন্ধ্যা সোয়া ৭টার দিকে কলাবাগান ক্রীড়াচক্র ক্লাবে অভিযান চালায় র্যাব।