শনিবার ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের আওতাধীন কোরবানির পশু অনলাইনে বিক্রির প্লাটফর্ম ‘ডিএনসিসি ডিজিটাল হাট’র উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এ আহ্বান জানান।
এসময় স্থানীয় সরকার মন্ত্রী, ডিজিটাল হাট থেকে প্রথম কোরবানির পশু ক্রয় করে অনলাইনে কেনা বেচারও উদ্বোধন করেন।
মন্ত্রী বলেন, ‘শহর অঞ্চল ছাড়াও গ্রামগঞ্জে একটি বা দুটি জায়গায় কোরবানির পশু বেচাকেনা করা জন্য নির্ধারণ না করে একটি ওয়ার্ডে বা ইউনিয়নে বিস্তৃত স্থানে আয়োজন করলে করোনা সংক্রমণের বিস্তার রোধে ভূমিকা রাখবে। এতে একদিকে যেমন পশু কেনাবেচার উপর কোনো প্রভাব পড়বে না, অন্যদিকে সাধারণ মানুষকে করোনার হাত থেকে রক্ষা করা সম্ভব হবে।’
যেসব এলাকায় করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বেশি বা যে এলাকাগুলোকে হটস্পট হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে সেসব এলাকায় পশুর হাট বসানো বর্জন করার আহ্বান জানান তাজুল ইসলাম।
করোনা সংকটে ডিজিটাল পদ্ধতিতে গোবাদিপশু কেনাবেচার গুরুত্ব তুলে ধরে এটি দেশে নতুন মাত্রা যোগ করবে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘করোনার সংকট থেকে মুক্তি হওয়ার পরও অনলাইনে গবাদিপশুসহ বিভিন্ন প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কেনাবেচা অব্যাহত থাকবে।’
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশী, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, ঢাকার বিভাগীয় কমিশনার মুস্তাফিজুর রহমান, এফবিসিসিআই সভাপতি শেখ ফজলে ফাহিম প্রমুখ অনলাইনে অংশগ্রহণ করেন।