সভায় চীন সরকারের অর্থায়নে এই প্রকল্পের প্রস্তাবিত নকশা প্রদর্শনীসহ বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করা হয়।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, অত্যাধুনিক এই বিশেষায়িত হাসপাতালে দুরারোগ্য ক্যান্সার রোগীদের জন্য উন্নত চিকিৎসার সুবিধা থাকবে। গত ১০ বছরে সরকার অগ্রাধিকার ভিত্তিতে দেশে বেশ কয়েকটি বিশেষায়িত হাসপাতাল চালু করেছে।
সম্প্রতি রাজধানীতে উদ্বোধন হওয়া ‘শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট এবং হাসপাতাল’, ‘গ্যাস্ট্রোলিভার হাসপাতাল’, গাজীপুরের শেখ ফজিলাতুন্নেসা মেমোরিয়াল কেপিজে বিশেষায়িত হাসপাতাল, গোপালগঞ্জের শেখ ফজিলাতুন্নেসা চক্ষু হাসপাতাল, রাজধানীর নাক, কান ও গলা ইনস্টিটিউট, মুগদা হাসপাতালসহ বেশ কয়েকটি নতুন হাসপাতালের নাম উল্লেখ করে মোহাম্মদ নাসিম বলেন, এছাড়াও পুরানো কয়েকটি হাসপাতালের সংস্কার ও সম্প্রসারণও করেছে সরকার। ফলে দেশের জনগণ এখন দেশেই অত্যাধুনিক চিকিৎসা পাচ্ছে এবং চিকিৎসার জন্য মানুষের বিদেশমুখী হওয়ার প্রবণতা কমেছে।
উল্লেখ্য, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘোষণা ও নির্দেশনা অনুযায়ী দেশে একটি বিশ্বমানের ক্যান্সার হাসপাতাল করার লক্ষ্যে ইতিমধ্যে বাংলাদেশ ও চীন সরকারের মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে।
এ সময় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালেক, আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্য সম্পাদক আব্দুস সাত্তার সহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এবং চীনা প্রতিনিধি দলের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।