বিস্ফোরক পরিদর্শক মো. তোফাজ্জল হোসেনের নেতৃত্বে প্রতিনিধিদলে ছিলেন সহকারী বিস্ফোরক পরিদর্শক মুহাম্মদ মেহেদী ইসলাম খান ও খাগড়াছড়ি থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) বায়েসুল ইসলাম।
প্রতিনিধিদল জানায়, দুর্ঘটনাটি কোনো সাধারণ বিস্ফোরণ নয়। এটি মূলত গ্যাস চুরির ঘটনা। বড় সিলিন্ডার থেকে ছোট সিলিন্ডারে রিফিল করার সময় ঘরে গ্যাস জমে যায়। পরে বিদ্যুতের সুইচ দেয়া হলে শর্টসার্কিট থেকে বিস্ফোরণ ঘটে।
তারা আরও জানান, গ্যাসের ডিলার ক্যান্টন চাকমার শুধু গ্যাস সিলিন্ডার মজুদ ও বিক্রয়ের অনুমতি রয়েছে। কিন্তু অধিক মুনাফায় জন্য অবৈধ উপায়ে বড় সিলিন্ডার থেকে ছোট সিলিন্ডারে গ্যাস রিফিল করতে গেলে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
পরে প্রতিনিধিদল সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার (ওসি) সাথে দেখা করেন।
ওসি সাহাদাত হোসেন টিটো জানান, তদন্ত কমিটি রবিবার নাগাদ সুপারিশসহ প্রতিবেদন জামা দেবেন বলে জানিয়েছে। তদন্তের সুপারিশ অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হবে।
মঙ্গলবার ভোরে খবংপুড়িয়া গ্রামে ডিলারের গুদামে গ্যাস বিস্ফোরণে সাতজন দ্বগ্ধ হন। তাদের মধ্যে তিনজনকে সদর হাসপাতালে এবং চারজনকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।