তার কার্যালয়ে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘এটা সম্পূর্ণ বানোয়াট।’
এর আগে এদিন সকালে তিনি বলেন, ডিআইজি মিজানের বিরুদ্ধে ৪ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ উপার্জনের প্রমাণ রয়েছে। কিন্তু কয়েক ঘণ্টা পরই দুপুরে এ বিষয়ে মন্তব্য করতে রাজি না হয়ে তিনি বলেন, এ বিষয়ে তদন্ত চলছে।
দুর্নীতির মামলা থেকে অব্যাহতি দিতে ডিআইজি মিজানের কাছ থেকে ২৫ লাখ টাকা ঘুষ নেয়ার খবর একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলে প্রচার হওয়ার একদিন পর সোমবার দুদক বাছিরকে সাময়িক বরখাস্ত করে।
দুজনের কথপোকথন টেলিফোনে রেকর্ড করেন পুলিশ কর্মকর্তা মিজান। যা টিভিতে প্রচার করা হয়।
টিভিতে খবর প্রচার হওয়ার পরই দুদক সচিব মুহাম্মদ দিলওয়ার বখতকে প্রধান করে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। সোমবার কমিটি প্রতিবেদন জমা দেয়।
বাছিরের বিরুদ্ধে চাকরির শৃঙ্খলা ভঙ্গ করে অবৈধভাবে তথ্য ফাঁস করার প্রমাণ পায় কমিটি। পরে কমিটির প্রতিবেদনের ওপর ভিত্তি করে তাকে সাময়িক বরখাস্ত করে দুদক।