বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থার (ডব্লিউএমও) শুক্রবারের পূর্বাভাস অনুযায়ী, ঘূর্ণিঝড় ফণি উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিক দিয়ে বাংলাদেশে অগ্রসর হতে পারে, যার প্রভাবে উপকূলীয় অঞ্চলে বন্যা দেখা দিতে পারে।
উল্লেখ্য, ২০১৭ সালে মিয়ানমার থেকে বাধ্য হয়ে পালিয়ে আসা ১১ লাখের বেশি রোহিঙ্গাদের কক্সবাজার জেলায় আশ্রয় দিয়েছে বাংলাদেশ।
এক সাক্ষাৎকারে বাংলাদেশে আইওএম এর ডেপুটি চীফ অব মিশন ম্যানুয়েল পেরিরা বলেন, গত দুই সপ্তাহ ধরে কক্সবাজারে রোহিঙ্গাদের ঘর ও আশ্রয় শিবিরের সুরক্ষার জন্য বিভিন্ন উপকরণ বিতরণ করা হচ্ছে এবং তারা হতাহতের ঘটনা ও ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে কাজ করছেন।
এক বিবৃতিতে বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি (ডব্লিউএফপি) জানিয়েছে, বর্ষা ও ঘূর্ণিঝড়ের মৌসুমে কক্সবাজারের আশেপাশের আশ্রয় শিবিরগুলোকে আরও নিরাপদ ও সুরক্ষিত করার জন্য তাদের কর্মীরা দুর্যোগ ঝুঁকি কমানোর কাজ সম্পন্ন করেছে।
জাতিসংঘের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, প্রাকৃতিক দুর্যোগে শরণার্থী শিবিরের সম্ভাব্য প্রভাব পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। খাদ্য ও প্রয়োজনীয় উপকরণ সরবরাহের জন্য অতিরিক্ত মজুদ রাখা হয়েছে।