মঙ্গলবার দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সমন্বিত জেলা কার্যালয়, চট্টগ্রাম-১ হতে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
অভিযানকালে দুদক টিম জানতে পারে, উল্লিখিত কর্মচারীকে সম্প্রতি বদলি করা হয়েছে। তবে তার সাবেক সহকর্মী ও স্থানীয় সেবা গ্রহীতাদের কাছ থেকে সংগৃহীত তথ্যের প্রাথমিক সত্যতা রয়েছে বলে প্রতীয়মান হয়।
ওই কর্মচারী অবৈধ অর্থে যে ফ্ল্যাট ক্রয় করেছেন মর্মে দুদকে অভিযোগ লিপিবদ্ধ হয়েছিল, এনফোর্সমেন্ট টিমের সরেজমিনে উক্ত ফ্ল্যাটের অস্তিত্ব পাওয়া গেছে।
সার্বিক বিবেচনায় উল্লিখিত কর্মচারীর অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ প্রাথমিকভাবে প্রতীয়মান হওয়ায় তার বিরুদ্ধে বিস্তারিত অনুসন্ধানের অনুমোদন চেয়ে কমিশনে প্রতিবেদন উপস্থাপন করা হবে।
অপরদিকে, বরিশাল কেন্দ্রীয় কারাগারে খাবার সরবরাহে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে এবং গাইবান্ধা পৌর মেয়রের বিরুদ্ধে কর্মচারীদের নামে ভুয়া বিল সৃজনপূর্বক অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে যথাক্রমে সমন্বিত জেলা কার্যালয়, বরিশাল ও সমন্বিত জেলা কার্যালয়, রংপুর থেকে দুটি পৃথক অভিযান পরিচালিত হয়।