শনিবার শহরের পুরানবাজার হরিসভা এলাকায় সম্প্রতি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাওয়া স্থান পরিদর্শন এবং ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে নগদ অর্থ ও টিন বিতরণ অনুষ্ঠানে দেয়া বক্তব্যে মন্ত্রী এ সতর্কবার্তা দেন।
তিনি বলেন, চাঁদপুর শহর রক্ষায় বিশাল আকারের স্থায়ী প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে। দ্রুত তা বাস্তবায়নের চেষ্টা চলছে। তবে সবার আগে আমরা যারা নদী তীরবর্তী এলাকায় বসবাস করছি তাদেরকে বাঁধ রক্ষার ব্যাপারে সচেতন হতে হবে। শহর রক্ষাবাঁধের রক্ষণাবেক্ষণের কাজে কোনো রকমের গাফিলতি বরদাশত করা হবে না। যারা দায়িত্বে রয়েছেন তাদেরকে সঠিকভাবে এ কাজ করতে হবে।
এলাকাবাসীর উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘যারা বাঁধের ওপর বাড়ি নির্মাণ করে বসবাস করছেন আমি বিনীতভাবে অনুরোধ করছি আপনারা বাঁধের ওপর থেকে সরে গিয়ে বাঁধকে সুরক্ষা করুন। না হয় বাঁধ ফুটো হয়ে বড় ধরনের বিপদ ঘটতে পারে। কারণ মেঘনা যে খুব ভয়ঙ্কর নদী, তার স্রোতের গতি তীব্র।’
প্রসঙ্গন, চাঁদপুর শহর রক্ষাবাঁধের ভাঙন স্থানে বালিভর্তি জিও টেক্সটাইল ব্যাগ দিয়ে আপাতত ভাঙন ঠেকিয়ে রাখা হয়েছে। আতঙ্কের মধ্যে বসবাস করছেন নদী তীরবর্তী বাসিন্দারা।