তারা হলেন- গন্ধর্ব্যপুর ইউপির সদস্য ওহিদুল ইসলাম (৬০), রফিকুল ইসলামের ছেলে ইমরান হোসেন (১৯) ও সিরাজুল ইসলামের ছেলে আমিনুল (২০)।
পালনানোর সময় চাঁদপুর লঞ্চঘাট থেকে তাদের আটক করে পুলিশ। পরে আদালতে নেয়া হলে আদালত তাদের জেলখাজতে পাঠিয়ে দেয়।
এছাড়া, মামলায় অভিযুক্ত অন্য তিনজন হলেন- ইসমাইলের ছেলে রাবিব (১৮), বিল্লাল হোসেনের ছেলে মেরাজ (২০) ও সালিশকারী মোস্তফা কামাল বিকম। তারা পলাতক রয়েছেন।
ধর্ষিতা ও সন্দেহভাজন ধর্ষণকারীরা সম্পর্কে চাচাতো ভাই-বোন এবং তারা একই বাড়িতে বসবাস করেন।
ইউপি সদস্য ওহিদুল ও গ্রাম্য সালিশকারী মোস্তফাকে ঘটনাটি ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টায় অভিযুক্ত করা হয়েছে।
হাজীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আলমগীর হোসেন বলেন, শুক্রবার রাতে এ ঘটনায় মামলা হয়।
পুলিশ জানায়, চার যুবক অনেক দিন ধরে মেয়েটিকে ধর্ষণ করে আসছিলেন। পরে সে অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়লে ঘটনাটি ধামাচাপা দিতে ওহিদুল ও মোস্তফা ধর্ষকদের মধ্যে একজনের সাথে তার (মেয়েটির পছন্দ অনুসারে) বিয়ে ঠিক করে। শনিবার ওই বিয়ে হওয়ার কথা থাকলেও মামলার কারণে তা পণ্ড হয়ে যায়।
এর আগে দুজন ধর্ষকের কাছ থেকে পাঁচ লাখ ২০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করে ধর্ষিতার পরিবারের ব্যাংক হিসাবে জমা দেয়া হয়।