তিনি বলেন, ‘নির্বাচনে জনগণকে অংশগ্রহণ করানোই হলো বড় কথা। তা যদি না হয় তাহলে নির্বাচনের প্রয়োজনীয়তা ফুরিয়ে যাবে।’
সন্ধ্যায় নোয়াখালী জেলা প্রশাসকের সভাকক্ষে ৫ম উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর কর্মকর্তা এবং নির্বাচন কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন সিইসি।
তিনি বলেন, ‘জেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন এবং নির্বাচন কমিশনসহ আমরাই এ মুহূর্তে নির্বাচন করার জন্য একমাত্র হাতিয়ার। তবে সব কিছু হলো ভোটার বা জনগণ। আইনগতভাবে নির্বাচনের যে নিয়ম কানুন আছে, সেটা প্রতিপালন করে প্রতিযোগিতামূলক নির্বাচনে তাদের অংশগ্রহণ করানোই হলো বড় কথা। তা যদি না হয় তাহলে নির্বাচনের প্রয়োজনীয়তা ফুরিয়ে যাবে, আমাদের আর এরকম মিটিং ও আলোচনা করার দরকার হবে না।’
নুরুল হুদা বলেন, ‘জেলা প্রশাসন ও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সহযোগিতায় নোয়াখালীর যে কয়েকটি উপজেলায় নির্বাচন হবে তা সম্পূর্ণ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হবে। কোনো প্রকার অনিয়ম হলেই কেন্দ্র বন্ধ করে দেয়া হবে।’
মতবিনিময় সভায় জেলা প্রশাসক তন্ময় দাস, পুলিশ সুপার মো. ইলিয়াছ শরীফ, সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ রবিউল আলমসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।