এছাড়া গ্যাসের কারণে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন কয়েকজন কৃষকসহ গ্রামের বেশ কয়েকজন।
ঠাকুরগাঁও আধুনিক সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধানে একটি মেডিকেল টিম মঙ্গলবার দিনব্যাপী শিশুসহ এলাকার মানুষদের চিকিৎসা প্রদান করেন।
সিভিল সার্জন ডা. আবু মো. খয়রুল কবীর জানান, গ্যাসের কারণে অনেকে সামান্য অসুস্থ হয়েছিলেন। এখন সবাই সুস্থ।
এদিকে স্থানীয় কৃষক ও কৃষি বিভাগ সূত্র জানায়, হিমাগারের গ্যাসের কারণে কৃষকের আবাদকৃত মরিচ, গম, মিষ্টি কুমড়া, আম ও লিচু গাছ ঝলসে গেছে।
জনপ্রতিনিধি ও উপজেলা কৃষি কর্মকর্তাগণ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন ও ৭০ জন ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকের তালিকা তৈরি করেছেন।
সদর উপজেলা উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা দিদারুল ইসলাম জানান, হিমাগারের গ্যাসে ৭০জন কৃষকের প্রায় ৩০ একর আবাদি জমির ফসল পুড়ে গেছে। আমরা এই তালিকা উপজেলা প্রশাসনের কাছে জমা দিয়েছি।
আমানত হিমাগারের মালিক মো. আব্দুল্লাহ জানান, এটি একটি দুর্ঘটনা। হিমাগারের পাইপ ফেটে গিয়ে গ্যাস নির্গত হয়। ফায়ার সার্ভিস এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনেছে। বিষয়টি তদন্ত করছে প্রশাসন। আমরা স্থানীয়দের সাথে বসে বিষয়টি সুরাহা করবো বলে আশা করছি।