রবিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় তার দাফন সম্পন্ন হয়।
এর আগে বেলা পৌনে ১২টায় সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে তার মরদেহ হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আনা হলে ডিএনসিসি’র প্যানেল মেয়র-২ মো. জামাল মোস্তফা, প্যানেল মেয়র-৩ আলেয়া সারোয়ার ডেইজী এবং প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মেসবাহুল ইসলাম তা গ্রহণ করেন।
এরপর বাদ জোহর তার প্রথম নামাজে জানাজা গুলশানস্থ আজাদ মসজিদে অনুষ্ঠিত হয়। নামাজে জানাজায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র সাঈদ খোকনসহ আরো গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা অংশ নেন।
প্রথম নামাজে জানাজা শেষ হলে গণির মরদেহ বেলা ২টায় গুলশানস্থ নগর ভবনের সামনে রাখা হয়। পরে বেলা তিনটায় তার মরদেহ তার বাড়ি ও নির্বাচনী এলাকা বাড্ডায় নিয়ে যাওয়া হয়। বাদ আসর দ্বিতীয় নামাজে জানাজা আলাতুন্নেছা স্কুল ও কলেজ মাঠে অনুষ্ঠিত হয়। এতে গণির আত্মীয়-স্বজন ও এলাকার সর্বস্তরের জনসাধারণ অংশগ্রহণ করেন। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় বাদ মাগরিব তাকে বনানী গোরস্থানে দাফন করা হয়।