হামলাকারীরা কনসার্টের পৃষ্ঠপোষক কোম্পানির ১৭টি রেফ্রিজারেটরও ভাঙচুর করেছেন বলে জানিয়েছেন প্রত্যক্ষদর্শীরা।
তারা বলেন, শনিবার রাত ১টার দিকে ১০০-১৫০ জনের একটি দল মঞ্চ ও কনসার্টের বিভিন্ন জিনিস ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে চলে যায়।
কিছু ছাত্রলীগ নেতা হামলার জন্য সংগঠনের একাংশের কর্মীদের দায়ী করেছেন।
ঢাবি ছাত্রলীগের সভাপতি সনজিত চন্দ্র দাস বলেন, ‘এ ধরনের ঘটনা কখনো গ্রহণযোগ্য নয়। এ ঘটনায় যদি ছাত্রলীগের কোনো কর্মীর সম্পৃক্ততা পাওয়া যায় তাহলে তিনি অবশ্যই সাংগঠনিক শাস্তি পাবেন।’
হামলায় জড়িতদের বিরুদ্ধে প্রশাসনকে ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘আমি আশা করি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন অপরাধীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে, যাতে কেউ এ ধরনের কাজ পুনরায় করার সাহস না পায়।’
ঢাবি প্রক্টর গোলাম রাব্বানী বলেন, ‘আমরা বিষয়টি তদন্ত এবং জড়িত অপরাধীদের খুঁজে বের করার চেষ্টা করছি।’
কোমল পানীয় ব্র্যান্ড মোজোর পৃষ্ঠপোষকতায় পহেলা বৈশাখ বরণে ছাত্রলীগ বিশ্ববিদ্যালয়ের মল চত্বরে এ কনসার্টের আয়োজন করে। এতে জেমস, মিলা, ওয়ারফেজ, আর্টসেল ও ফিড ব্যাকসহ বেশ কয়েকটি ব্যান্ডের সঙ্গীত পরিবেশনের কথা রয়েছে।