দুর্ঘটনার পর ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে মঙ্গলবার সকালে তিনি সংবাদিকদের বলেন, সিগন্যাল অমান্য করে তূর্না নিশিথা ট্রেনটি উদয়ন এক্সপ্রেস ট্রেনের ওপর আছড়ে পড়ে।
‘উদয়ন ট্রেনটি ক্রস করছিল বলে ধীরগতিতে ছিল। দুটো ট্রেন ক্রস করার সময় সম্ভবত সিগন্যালের ভুল বোঝাবুঝিতে একটি ট্রেনের সাথে আরেকটি ট্রেনের সংঘর্ষ হয়েছে,’ যোগ করেন তিনি।
হতাহতের উদ্ধার কার্যক্রম চলছে জানিয়ে তিনি বলেন, মৃতদের নিকট আত্মীয় স্বজন খোঁজা হচ্ছে, পরিচয় নিশ্চিতের চেষ্টা চলছে।
এছাড়া, পরিচয় শনাক্তের পর নিহতের প্রত্যেক পরিবারকে ২৫ হাজার টাকা করে দিয়ে মরদেহ বাড়িতে পৌঁছানোর ব্যবস্থা করা হবে বলেও জানান জেলা প্রশাসক।
প্রসঙ্গত, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলার মন্দবাগ এলাকায় দুটি ট্রেনের সংঘর্ষে অন্তত ১৬ জন নিহত এবং শতাধিক আহত হয়েছেন।
সোমবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে চট্টগ্রাম থেকে ছেড়ে আসা ঢাকাগামী তূর্ণা নিশিথা ও সিলেট থেকে ছেড়ে আসা চট্টগ্রামগামী উদয়ন এক্সপ্রেস ট্রেনের সাথে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।