তিনি বলেন, ‘আমরা দেশে ১০০টি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল তৈরি করছি। আপনাদের পছন্দমতো বিনিয়োগ নিয়ে আসুন। আমরা আপনাদের বিনিয়োগকে স্বাগত জানাচ্ছি। আপনাদের বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধাও দিচ্ছি।’
মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রীর সংসদ ভবনের দপ্তরে ইউএই -এর খাদ্য নিরাপত্তা বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মরিয়ম আলমেহেরির সাথে এক সাক্ষাতে শেখ হাসিনা এ কথা বলেন।
সাক্ষাৎ শেষে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।
তিনি বলেন, সফররত ইউএই প্রতিমন্ত্রী কৃষিখাতে বাংলাদেশের ব্যাপক উন্নয়নের ভূয়সী প্রশংসা করেন।
এ সময় বাংলাদেশ থেকে উদ্বৃত্ত খাদ্য আমদানির ব্যাপারেও সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রতিমন্ত্রী আগ্রহ দেখিয়েছেন বলে জানান প্রেস সচিব।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের খাদ্যশস্যের বৈচিত্র্য, এক বছরে তিনবার চাষের প্রক্রিয়া রূপান্তর ও কৃষি গবেষণায় বিনিয়োগ বৃদ্ধির ফলে খাদ্য উৎপাদন বাড়ার গল্প সংক্ষিপ্তভাবে বর্ণনা করেন।
এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, দেশের গবেষকরা লবণাক্ততা, বন্যা ও খরা সহিষ্ণু ধান উদ্ভাবন করেছেন। এগুলো দেশকে খাদ্যে উদ্বৃত্ত হয়ে উঠতে সাহায্য করছে।
এ সময় অন্যদের মধ্যে প্রধানমন্ত্রী কন্যা সায়মা ওয়াজেদ পুতুল, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম, মুখ্য সচিব এম নজিবুর রহমান ও সামরিক সচিব মেজর জেনারেল মিয়া মোহাম্মাদ জয়নুল আবেদিন উপস্থিত ছিলেন।