তিনি বলেন, ‘আমরা প্রথমে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছি। এখন আমরা পুষ্টি চাহিদা পূরণে আমিষ উৎপাদনে বিশেষ নজর দিচ্ছি।’
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন প্রকল্পের আওতায় নবনির্মিত সাতটি ইনস্টিটিউট ও স্থাপনা উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
তিনি নিজের সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে গোপালগঞ্জ, সিরাজগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ ও চট্টগ্রামে এসব ইনস্টিটিউট ও স্থাপনা উদ্বোধন করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, পুষ্টি গ্রহণ করে দেশের মানুষ সুস্বাস্থ্যের অধিকারী এবং দেশকে এগিয়ে দিতে কর্মক্ষমে পরিণত হবে। ‘আমরা নতুন প্রজন্মের জন্য এমন (সঠিক পুষ্টি গ্রহণ) ব্যবস্থা গড়ে তুলতে চাই।’
তিনি প্রক্রিয়াজাত খাদ্যদ্রব্যের রপ্তানি বাড়ানোর জন্য বিভিন্ন দেশের চাহিদা মূল্যায়ন করে সে অনুযায়ী খাদ্য উৎপাদন ও প্রক্রিয়াজাত ব্যবস্থা উন্নত করার তাগিদ দেন।
শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশ শস্য, সবজি, মাছ, মাংস, দুধ ও ডিমের উৎপাদন উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়াতে পারে। কারণ তার সরকার কৃষি খাতে গবেষণায় গুরুত্ব দিয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী আজ যে সাতটি ইনস্টিটিউট ও স্থাপনা উদ্বোধন করেছেন সেগুলো হলো- মৎস্য ডিপ্লোমা ইনস্টিটিউট, গোপালগঞ্জ; মৎস্য ডিপ্লোমা ইনস্টিটিউট, কিশোরগঞ্জ; মৎস্য ডিপ্লোমা ইনস্টিটিউট, বেলকুচি, সিরাজগঞ্জ; জাতীয় প্রাণিসম্পদ ও পোল্ট্রি ব্যবস্থাপনা ইনস্টিটিউট, গোপালগঞ্জ; হাঁস প্রজনন হ্যাচারিসহ খামার, কোটালীপাড়া, গোপালগঞ্জ; সরকারি ভেটেরিনারি কলেজ, বেলকুচি, সিরাজগঞ্জ ও মাল্টি চ্যানেল স্লিপওয়ে ডকইয়ার্ড মৎস্য বন্দর, চট্টগ্রাম।