তিনি বলেন, আরসিবিসির কর্মকর্তাদের পদক্ষেপ সত্যিকারের আইনি আচরণ মনে হয়নি। মামলাটি করা হয়েছে তাদের নিজ দেশের মানুষকে ধোঁকা দেয়ার জন্য। হ্যাকিংয়ের জন্য তাদের আচরণকেই দায়ী করেছিল ফিলিপাইনের সরকার এবং সিনেট।
বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে জাপানের রাষ্ট্রদূত হিরোয়াসু ইযুমির সাথে সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
তার মতে, বাংলাদেশ ব্যাংক আইনি পন্থায় তাদের বিরুদ্ধে কোনো মামলা করলে সেটি মানহানিকর কিছু হবে না।
জাপানের রাষ্ট্রদূতের সাথে আলাপের বিষয় নিয়ে আনিসুল হক জানান, ইন্টারন্যাশনাল কোর্ট অফ জাস্টিসে বিচারপতি নির্বাচনে জাপানি প্রার্থীর প্রতি বাংলাদেশের সমর্থন চেয়েছে দেশটি।
রাষ্ট্রদূতকে হলি আর্টিজান মামলার বিচারের সর্বশেষ অবস্থা সম্পর্কে জানানো হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, এখন পর্যন্ত ১৭ জনের সাক্ষ্য নেয়া হয়েছে। এ মামলায় মোট সাক্ষী ২১১ জন।
‘২১১ জন সাক্ষী থাকলেও প্রসিকিউশন মনে করলে সবার সাক্ষী নিতে পারে। তবে মামলার বিচার অনেক দূর এগিয়েছে,’ যোগ করেন তিনি।
উপজেলা পর্যায়ে আবার আদালত গঠন করা হবে কিনা- এমন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ‘এখন জেলা পর্যায়ে প্রতিটি উপজেলার বিচারের জন্য একজন দায়িত্বপ্রাপ্ত ম্যাজিস্ট্রেট রাখা হয়েছে। তিনি উপজেলার বিচার কার্যক্রমগুলো দেখাশোনা করেন। তাই উপজেলা পর্যায়ে ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগের প্রয়োজন মনে করছি না।’