তারা হলেন- সজল ওরফে কালু (২২), মোস্তফা (৩৫), দুলাল মিয়া (৩৪), জাহাঙ্গীর আলম (৩৫), নিমাই বাবু (৪২) ও সেকুল ইসলাম (৩৫)।
সেই সাথে পুলিশ চুরি হওয়া এয়ার কন্ডিশনার, কম্পিউটারের সিপিইউ ও ইউপিএস উদ্ধার করেছে।
ঢাকা মহানগর পুলিশের গুলশান বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) মোস্তাক আহমেদ সংবাদ সম্মেলনে জানান, মূল সন্দেহভাজন কালু গুলশান এলাকায় পরিত্যক্ত বোতল কুড়ানোর কাজ করেন এবং হাইকমিশন সংলগ্ন এলাকায় তার যাতায়াত রয়েছে।
তিনি হাইকমিশনের পেছন দিকের ভাঙা দেয়াল দিয়ে ভেতরে একটি এয়ার কন্ডিশনার দেখতে পান এবং তা চুরির পরিকল্পনা করেন। পরে কালু ও তার সহযোগীরা ভবনে প্রবেশ করে তিনটি সিপিইউ এবং চারটি ইউপিএস চুরি করেন, জানান ডিসি মোস্তাক।
এ ঘটনায় ২৫ নভেম্বর হাইকমিশন কর্তৃপক্ষ গুলশান থানায় মামলা করে।
পুলিশ সিসিটিভির ফুটেজ বিশ্লেষণ করে চোরদের মধ্যে একজনকে চিহ্নিত করে ওই এলাকার পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের দেখালে তারা তাকে কালু বলে সনাক্ত করেন। গ্রেপ্তারের পর কালু চুরির দায় স্বীকার করেন।