তিনি বলেছেন, ‘দেশের নির্বাচন পরিচালনার দায়িত্ব সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান নির্বাচন কমিশনের। আমার বিশ্বাস নির্বাচন কমিশন বিষয়টি দেখবে। নির্বাচনে মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় হলফনামার মাধ্যমে প্রার্থীদের নিজের এবং পোষ্যদের সম্পদ বিবরণী দাখিলের বিষয়টি বাধ্যতামূলক। এক্ষেত্রে হলফনামায় অবৈধ সম্পদের কোনো বিষয় থাকলে বিষয়টি দুদকের তফসিলভুক্ত বিধায়, মনোয়নপত্র দাখিলকারী প্রার্থীদের সম্পদ বিবরণী দুদক পর্যবেক্ষণ করবে।’
মঙ্গলবার নিজ কার্যালয় থেকে বের হওয়ার সময় অপেক্ষমাণ সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে দুদক চেয়ারম্যান এ কথা বলেন।
এসময় সাংবিধানিক বা বিধিবদ্ধ কোনো সংস্থার কাছে অসত্য তথ্য না দিতে সবার প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
ইকবাল মাহমুদ বলেন, ‘আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, কোনো প্রার্থী সরকার বা সাংবিধানিক বা বিধিবদ্ধ কোনো সংস্থার কাছে অসত্য তথ্য দেবেন না। প্রার্থীদের দেয়া এ সকল তথ্য দুদক সংগ্রহের চেষ্টা করবে এবং জাতীয় রাজস্ব বোর্ডসহ যে সকল সংস্থা সম্পদ সংক্রান্ত বিষয়গুলো দেখ-ভাল করে তাদের নিকট থেকেও তথ্য সংগ্রহ করা হবে। এগুলো যাচাই-বাছাই করা হবে।’
অপর এক প্রশ্নের জবাবে দুদক চেয়ারম্যান বলেন, ‘দেশের মানুষ সৎ ও নৈতিকতাসম্পন্ন নেতৃত্ব প্রত্যাশা করে। দুর্নীতির বিরুদ্ধে আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। তা না হলে দেশের অগ্রগতিকে টেকসই করা যাবে না। এক্ষেত্রে দুদক আইন অনুসারে দায়িত্ব পালন করবে।