এক বিবৃতিতে দূতাবাস বলে, ‘নিউজিল্যান্ডের দুই মসজিদে ১৫ মার্চের সন্ত্রাসী হামলার প্রতিশোধ নেয়ার আহ্বানের মাঝে আমরা মার্কিন নাগরিকদের আইএসআইএস ও আল-কায়েদার মতো আন্তদেশীয় সন্ত্রাসী সংগঠনগুলোর দেয়া চলতি হুমকির বিষয়ে অতিরিক্ত সতর্কতা মেনে চলতে অনুপ্রাণিত করছি।’
সন্ত্রাসী সংগঠন, তাদের সহযোগী এবং এমন সব সংগঠন থেকে উদ্বুদ্ধরা বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে মার্কিন ও পশ্চিমা নাগরিকদের ওপর হামলার অভিপ্রায় লালন করছে, বলা হয় বিবৃতিতে।
এতে সতর্ক করে দিয়ে বলা হয়, ‘চরমপন্থীরা মার্কিন স্বার্থে আঘাত হানার জন্য প্রচলিত বা অপ্রচলিত অস্ত্র ব্যবহার করতে পারে, কিন্তু অনেকে টার্গেট করা ভিড়ে অধিক কার্যকরভাবে আক্রমণ করার জন্য ক্রমবর্ধমানভাবে কম বাস্তবধর্মী পদ্ধতি ব্যবহার করছে, যার মধ্যে রয়েছে ধারালো অস্ত্র, পিস্তল ও গাড়ি ব্যবহার।’
চরমপন্থীরা অনলাইনে অপপ্রচার চালাচ্ছে এবং পশ্চিমা স্কুল, ব্যবসা ও এনজিও’র মতো ‘দুর্বল’ লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালানোর আহ্বান জানাচ্ছে বলে বিবৃতিতে বলা হয়।
তবে সতর্ক বার্তায় দূতাবাস উল্লেখ করেছে যে অফিসের নিয়মিত কার্যক্রম স্বাভাবিকভাবে চলবে। সেই সাথে নাগরিকদের ব্যক্তিগত নিরাপত্তা পরিকল্পনা যাচাই করে দেখতে এবং আশপাশ সম্পর্কে সচেতন থাকতে অনুরোধ করা হয়েছে।
‘পশ্চিমাদের নিয়মিত আসা-যাওয়া থাকা জায়গায় সতর্ক থাকবেন এবং হালনাগাদ তথ্যের জন্য স্থানীয় গণমাধ্যমে নজর রাখবেন,’ যোগ করা হয় বিবৃতিতে।