বৃহস্পতিবার এ উপলক্ষে রাজধানী পিলখানায় বিজিবি সদরদপ্তরে পতাকা উত্তোলন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান এবং বিজিবি মহাপরিচালক মেজর জেনারেল শাফীনুল ইসলাম অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন।
বিজিবি ওয়েবসাইটের তথ্যমতে, কক্সবাজারে নবগঠিত রামু আঞ্চলিক সদরদপ্তর সহ বিজিবির মোট পাঁচটি আঞ্চলিক সদরদপ্তর রয়েছে।
বাকি চারটি আঞ্চলিক সদরদপ্তর হচ্ছে- দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চল, উত্তর-পশ্চিম অঞ্চল, উত্তর-পূর্ব অঞ্চল এবং দক্ষিণ-পূর্ব অঞ্চল।
বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তে নজরদারি বাড়ানো, পণ্য চোরাচালান ও মাদক প্রতিরোধ, বিশেষত ইয়াবা প্রতিরোধ, বিভিন্ন সন্ত্রাসী ও জঙ্গি গোষ্ঠী এবং সীমান্তবর্তী সম্ভাব্য অপ্রতিরোধ্য ঘটনা প্রতিরোধ করার জন্য রামু আঞ্চলিক সদর দপ্তর গঠন করা হয়েছে।
কক্সবাজার ও বান্দরবান সেক্টরে আরও সাতটি ব্যাটেলিয়ন এবং রামু অঞ্চলিক সদর দপ্তরে আঞ্চলিক গোয়েন্দা ব্যুরো রয়েছে।
কক্সবাজার, নাইক্ষ্যংছড়ি, টেকনাফ, রামু, বলিপাড়া, রুমা ও আলী কদামে সাতটি ব্যাটালিয়ন রয়েছে।
নবনির্মিত নারায়ণগঞ্জ ও গাজীপুর ব্যাটালিয়ন সীমিত জনশক্তি দিয়ে তাদের কার্যক্রম শুরু করেছে।
এছাড়া ঢাকায় আবদুল্লাহপুর ও সাভারে আরও দুটি ব্যাটেলিয়ন তৈরির প্রক্রিয়া চলছে।
বর্তমানে ১২টি সেক্টর, ৪৭টি ব্যাটালিয়ন এবং অন্যান্য সীমান্ত তল্লাশি চৌকির মাধ্যমে বিজিবির কার্যক্রম পরিচালিত হয়।
২০০৯ সালে ক্ষমতায় আসার পর সরকার বিজিবির জন্য আইসিটি ব্যাটালিয়ন সহ চারটি নতুন অঞ্চল, চারটি নতুন সেক্টর এবং ১৫টি ব্যাটেলিয়ন গঠন করে।