ছাত্রলীগ সভাপতি খন্দকার জামিউস সানি আহসান উল্লাহ হলের ৩২১ নম্বর কক্ষে এবং সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান রাসেল শেরে-বাংলা হলের ৩০১২ নম্বর কক্ষে থাকতেন।
বুয়েটের ছাত্রকল্যাণ পরিচালক অধ্যাপক মিজানুর রহমান জানান, ছাত্রত্ব শেষ হয়ে যাওয়ার পরও অবৈধভাবে হলে অবস্থান করায় এসব কক্ষ সিলগালা করে দেয়া হয়েছে।
এছাড়া, বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের দপ্তর হিসেবে ব্যবহার করা আহসান উল্লাহ হলের ১২১ নম্বর কক্ষও সিলগালা করে দেয়া হয়েছে বলে জানান ছাত্রকল্যাণ পরিচালক।
তিনি বলেন, অবৈধভাবে দখলকরা কক্ষগুলো উদ্ধারে আমরা পদক্ষেপ নিয়েছি। সব প্রভোস্ট অভিযানের মাধ্যমে এসব কক্ষ খালি করে বৈধ শিক্ষার্থীদের নামে বরাদ্দ দেবেন।
এর আগে, ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ডা. মো. সাইদুর রহমানের স্বাক্ষরিত নির্দেশনায় অবৈধভাবে আবাসিক হলের সিট দখলকারীদের সিট খালি করাসহ সাংগঠনিক ছাত্র সংগঠনগুলোর অফিস কক্ষ সিলগালার ব্যবস্থা নিতে বলা হয়।