শনিবার ভোর ৫টার দিকে সদর উপজেলার পূর্ব খাগদী থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি ওই গ্রামের সিরাজুল ইসলামের ছেলে।
র্যাব-৮-এর অধিনায়ক অতিরিক্ত ডিআইজি আতিকা ইসলাম মাদারীপুর ক্যাম্পে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, সাজ্জাদ দোষ স্বীকার করেছেন।
সদর উপজেলার চরনাচনা গ্রামের মজিবর ফকিরের মেয়ে স্থানীয় মাদরাসার দশম শ্রেণির ছাত্রী দীপ্তি ১১ জুলাই বিকালে বাসায় যাওয়ার জন্য শহরের ইটের পুল এলাকা থেকে সাজ্জাদের (৪৫) ইজি বাইকে ওঠে। পরে সাজ্জাদ তাকে চেতনানাশক দিয়ে অচেতন করে ধর্ষণ এবং এক পর্যায়ে গলা টিপে হত্যা করেন। শেষে লাশের গলায় ইট বেঁধে ও বস্তায় ভরে নিজের বাড়ির কাছে পুকুরে ফেলে দেন।
১৩ জুলাই লাশ ভেসে উঠলে দীপ্তির পরিবার সদর হাসপাতালে গিয়ে তা শনাক্ত করে। এ ঘটনায় পর দিন সদর মডেল থানায় মামলা করা হয়।
উল্লেখ্য, এর আগেও এক শিশু হত্যার দায়ে সাজ্জাদের ১৮ বছরের সাজা হয়েছিল।