বুধবার দুপুর ৩টার দিকে যশোরের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ জামশেদুল আলম ও হাফিজুল হকের নেতৃত্বে মাদক ও চোরাচালানবিরোধী অভিযানে নামে ভ্রাম্যমাণ আদালত। তখন এ কারখানাটির সন্ধান পাওয়া যায়।
এ সময় অস্ত্র তৈরির বিপুল সরঞ্জাম ও নারীসহ তিনজনকে আটকের দাবি করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।
আটকরা হলেন- ভাতুড়িয়া গ্রামে গ্রামের আব্দুল গফুরের ছেলে অস্ত্র তৈরির কারিগর কামরুল ইসলাম ও তার স্ত্রী রাবেয়া সুলতানা রানি (২৬) এবং সহযোগী একই গ্রামের নুর মোহাম্মদের ছেলে আবুল বাসার (৩০)।
ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হাফিজুল হক ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মাদ জামশেদুল আলম বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে কামরুল অনেক কথা বলেছেন। তাকে সাজা না দিয়ে জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে জবানবন্দি রেকর্ড করানোর পর কোতয়ালী থানায় নিয়মিত মামলা রেকর্ড করা হবে।
তারা আরও জানান, ঘটনাস্থল থেকে একটি দেশি পিস্তল, এক রাউন্ড গুলি, একটি গুলির খোসা ও গলে যাওয়া কিছু ইয়াবা উদ্ধার করা হয়।
অভিযানকালে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর যশোরের এসআই বদরুল হাসানসহ দপ্তরের কর্মী ও পুলিশ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।