ভুক্তভোগী ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ফারুক হোসেন। তিনি বুধবার রাবি ক্যাম্পাসে ঘুরতে এসেছিলেন।
মারধরের সাথে জড়িত সবাই বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের নেতা-কর্মী।
তারা হলেন- ফোকলোর বিভাগের শিক্ষার্থী ও বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সহ-সম্পাদক মনিরুল ইসলাম মনি, দর্শন বিভাগের ঝলক সরকার, মেহেদী হাসান, ইমরান হোসেন এবং আতিক।
ভুক্তভোগী ফারুক সাংবাদিকদের বলেন, তিনি মুন্নুজান হলের সামনে থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজলা গেটের দিকে যাচ্ছিলেন। এসময় ছিনতাইকারীরা তাকে থামিয়ে ফোকলোর চত্বরে নিয়ে যায়। এরপর মারধর করে এবং মোবাইল ফোন কেড়ে নেয়। শহীদ হাবিবুর রহমান হলের ৩০৬ নম্বর রুমে নিয়ে আবারও মারধর করে এবং শহীদুল্লাহ একাডেমি ভবনের সমানে দুই ঘণ্টা ফেলে রাখে।
ফারুক ক্যাম্পাসের এক সাংবাদিকের সহায়তায় ছিনতাইকারীদের চিহ্নিত করেন।
পরে, বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি গোলাম কিবরিয়ার হস্তক্ষেপে ফোনটি উদ্ধার করে ফারুককে ফেরত দেয়া হয়।
এ বিষয়ে গোলাম কিবরিয়া বলেন, ‘আমি ঘটনাটি জানার পর শহীদ হাবিবুর রহমান হলে গিয়ে ফোনটি উদ্ধার করে তাকে দিয়েছি।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক লুৎফর রহমান বলেন, লিখিত অভিযোগ পেলে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হবে।