রাষ্ট্রদূতরা হলেন- এল সালভাদরের আরিয়েল আন্দ্রাদে গালিন্দ, গাম্বিয়ার জাইনাবা জাগনে, গিনির ফাতোউমাতা বালদে, আর্জেন্টিনার ড্যানিয়েল চুবুরু, লিথুনিয়ার জুলিয়াস প্রানেভিসিয়াস এবং বসনিয়া ও হার্জেগোভিনার মুহামেদ সেনজিক।
অনুষ্ঠান শেষে রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের প্রধান তথ্য কর্মকর্তা মোহাম্মদ জয়নাল আবেদীন সাংবাদিকদের এ বিষয়ে অবহিত করেন।
রাষ্ট্রপতি হামিদ নতুন দূতদের স্বাগত জানিয়ে বলেন, বাংলাদেশ দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের পাশাপশি বহুপাক্ষিক সম্পর্ক বাড়াতে আগ্রহী।
তিনি দূতদের নিজ নিজ দেশে বাংলাদেশের সম্ভাবনায় ক্ষেত্রগুলো তুলে ধরতে আরও কার্যকর পদক্ষেপ নেয়ার আহ্বান জানান।
বাংলাদেশ পর্যটনের জন্য সম্ভাবনাময় দেশ উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি বলেন, বাংলাদেশে রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে দীর্ঘ সমুদ্র সৈকত কক্সবাজার এবং সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবন, যা বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ।
তিনি দূতদের নিজ দেশ থেকে বাংলাদেশে পর্যটন আকর্ষণ করতে তাদের আন্তরিক সহযোগিতা কামনা করেন।
এ সময় দূতরা বলেন, সামনের দিনগুলোতে বাংলাদেশের সাথে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা বাড়াতে তারা প্রয়োজনীয় সবকিছু করবেন।
বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের প্রশংসা করে তারা দায়িত্ব পালনে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সহযোগিতা চান।
রাষ্ট্রপতির সংশ্লিষ্ট সচিব এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে দূতরা বঙ্গভবনে পৌঁছালে প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্টের (পিজিআর) একটি চৌকস অশ্বারোহী দল তাদের গার্ড অব অনার দেয়।