বিশ্বব্যাংক ২০১৮ সালের জুনে আনুমানিক ৫০ কোটি মার্কিন ডলার অর্থায়নের যে ঘোষণা দিয়েছিল তার তৃতীয় কিস্তিতে এ অনুমোদন দেয়া হলো।
এর আগে বিশ্বব্যাংক রোহিঙ্গাদের স্বাস্থ্য ও শিক্ষার জন্য সাড়ে ৭ কোটি মার্কিন ডলার অনুদানের অঙ্গীকার করে।
শনিবার বিশ্বব্যাংক জানায়, টেকনাফ ও উখিয়া উপজেলায় স্থানীয় জনগোষ্ঠীর তুলনায় তিন গুণের বেশি হয়ে পড়েছে রোহিঙ্গাদের সংখ্যা। বিশ্বের মাঝে সবচয়ে দ্রুত বর্ধনশীল এ উদ্বাস্তু সমস্যার সাথে বাংলাদেশকে খাপ খাইয়ে নিতে ‘ইমারজেন্সি মাল্টি-সেক্টর রোহিঙ্গা ক্রাইসিস রেসপন্স প্রজেক্টটি’ সাহায্য করবে।
এ প্রকল্প মৌলিক অবকাঠামো নির্মাণ ও সংস্কার, সামাজিক স্থিতিস্থাপকতা অর্জন এবং লিঙ্গ ভিত্তিক সহিংসতা রোধে সাহায্য করবে।
প্রকল্পের আওতায় পানি সরবরাহ ব্যবস্থা নির্মাণ, বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ, পয়োনিষ্কাশন ব্যবস্থা উন্নয়ন, ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্র, রাস্তা, ফুটপাত, নালা, কালভার্ট ও সেতু নির্মাণ এবং সংস্কারের পাশাপাশি রোহিঙ্গা শিবিরে সৌর বিদ্যুৎচালিত সড়কবাতি বসানো হবে।