আটককৃত ওষুধগুলো হলো- ১২ হাজার পিস Duphaston, ২ হাজার পিস Mixtard, ১৫ হাজার পিস Neoral 25 mg, ২ হাজার পিস Neoral 50 mg এবং ২৫০ পিস NovoRapid।
প্রায় এক কোটি টাকা মূল্যের এসব ওষুধ ডায়াবেটিস, হাঁড়ের ক্ষয়জনিত রোগ, বন্ধ্যাত্ব চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।
আটক যাত্রী জামালের পাসপোর্ট নং বিবি০৪২৬৩৪৮। তিনি মিশর থেকে TK-0712 ফ্লাইটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ভোর ৫টার দিকে অবতরণ করেন বলে জানিয়েছেন শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মো. শহিদুল ইসলাম।
তিনি জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শুল্ক গোয়েন্দারা ব্যাগেজ বেল্টসহ গ্রিন চ্যানেলে বিশেষ নজরদারি বজায় রাখে। জামাল ৪ নং বেল্ট থেকে লাগেজ সংগ্রহ করে স্ক্যানিং ফাঁকি দিয়ে গ্রিন চ্যানেল দ্রুত অতিক্রম করে চলে যাওয়ার সময় তার গতিরোধ করা হয় এবং পরবর্তীতে কাস্টমস হলে বিভিন্ন সংস্থার উপস্থিতিতে তার সাথে থাকা দুটি লাগেজ খুলে বিদেশি ওষুধগুলো আটক করা হয়।
সংশ্লিষ্ট সবার উপস্থিতিতে ভোর ৬টায় এসব পণ্য ইনভেন্টরি করা হয়।
সমস্ত কার্যক্রম শেষে যাত্রীর পাসপোর্ট আটক করে ইনভেন্টরিকৃত ওষুধ কাস্টমস গোডাউনে জমা দিয়ে এ বিষয়ে শুল্ক আইনে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।