সোমবার ঢাকার প্রথম নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক কাজী আব্দুল হান্নান এ রায় দেন।
এর আগে ৫ মার্চ উভয় পক্ষের আইনজীবীদের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে আদালত রায় দেয়ার জন্য ৯ মার্চ দিন ধার্য করেন।
গত ২ জানুয়ারি মামলার একমাত্র আসামি হারুনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয় এবং ৫ নভেম্বর মামলাটির তদন্ত প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করেন তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির ওয়ারী জোনাল টিমের পরিদর্শক মোহাম্মদ আরজুন।
উল্লেখ্য, গত বছরের ৫ জুলাই সন্ধ্যার পর থেকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না শিশু সায়মাকে। পরে আনুমানিক সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে নবনির্মিত একটি ভবনের নবম তলার খালি ফ্ল্যাটের ভেতর সায়মাকে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়।
পরে খবর পেয়ে রাত ৮টার দিকে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে সায়মার মরদেহ উদ্ধার করে। ঘটনার পরের দিন সায়মার বাবা আব্দুস সালাম বাদী হয়ে ওয়ারী থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে একটি মামলা করেন। হত্যার আগে সায়মাকে ধর্ষণ করা হয়েছিল বলে উঠে আসে ময়নাতদন্তের প্রতিবেদনে।