দেশের জিডিপিতে কৃষির অবদান ১৩.৩১ শতাংশ এবং এ খাতে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে ৪০ শতাংশ মানুষ জড়িত।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) জানিয়েছে, শুমারি চলবে ২০ জুন পর্যন্ত।
জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) ওয়ার্ল্ড প্রোগ্রাম ফর দ্য সেনসাস অব এগ্রিকালচার-২০২০ (ডব্লিউসিএ ২০২০)-এর নীতিমালা অনুযায়ী শুমারিটি পরিচালিত হবে।
তথ্য সংগ্রহে মডুলার পদ্ধতি অনুসরণ করা হবে। চাষিদের বাড়িতে প্রাথমিকভাবে ছোট প্রশ্ন ব্যবহার এবং পরে বড় প্রশ্নের মাধ্যমে নমুনা শুমারি পরিচালনা করা হবে।
প্রকল্প পরিচালক এবং পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব জাফর আহমেদ খান বলেন, ‘মাঠ পর্যায়ে মোট ১ লাখ ৪৪ হাজার ৪৪ জন তথ্য সংগ্রহকারী কাজ করবেন। তাদের তদারকি করবেন ২৩ হাজার ১৪২ জন। সেই সাথে উপজেলা, জেলা, বিভাগীয় ও জাতীয় পর্যায়ে সমন্বয়কারী থাকবেন।’
জেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ের সমন্বয়কারীদের জন্য গত মাসে ঢাকায় তিন দিনব্যাপী প্রশিক্ষণের আয়োজন করেছিল বিবিএস।
সর্বশেষ ২০০৮ সালে দেশে কৃষি শুমারি অনুষ্ঠিত হয়।