রবিবার বিকালে ফিতা কেটে ও বেলুন উড়িয়ে এ প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন তিনি।
এ সময় বিমান বাহিনীর ছয়টি যুদ্ধ বিমানের মনোমুগ্ধকর উড্ডয়নও দেখেন তিনি। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ২০ সদস্যের একটি দলের হেলিকপ্টার থেকে প্যারা জ্যাম্পিংও প্রত্যক্ষ করেন প্রধানমন্ত্রী।
পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী প্যারেড গ্রাউন্ডে স্থাপিত বিভিন্ন স্টলে ঘুরে ঘুরে মুক্তিযুদ্ধে সশস্ত্র বাহিনীর মহান শহীদদের অবদান এবং সশস্ত্র বাহিনীতে গত ১০ বছরে বর্তমান সরকারের অবদান দেখেন।
তিন বাহিনী- সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর এসব স্টলে দেশ ও জাতি বিনির্মাণে সশস্ত্র বাহিনীর অবদানের পাশাপাশি জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনে তাদের অবদানও গুরুত্বসহকারে তুলে ধরা হয়।
সমরাস্ত্র প্রদর্শনীর এ অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেখানে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানও উপভোগ করেন।
এর আগে প্রধানমন্ত্রী অনুষ্ঠানস্থলে পৌঁছালে সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ, নৌ-বাহিনী প্রধান অ্যাডমিরাল এএমএমএম আওরঙ্গজেব চৌধুরী, বিমান বাহিনী প্রধান মার্শাল মশিউজ্জামান সেরনিয়াবাত এবং সশস্ত্র বাহিনীর প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার (পিএসও) লে. জেনারেল মাহফুজুর রহমান তাকে স্বাগত জানান।
এসময় মন্ত্রী পষিদের সদস্যরা, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টারা, ঢাকার বিভিন্ন নির্বাচনী এলাকার সংসদ সদস্যসহ সামরিক ও বেসামরিক বাহিনীর উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, আগামী ২৬ মার্চ থেকে ৩১ মার্চ পর্যন্ত প্রতিদিন সকাল সাড়ে ৯টা থেকে বিকাল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত সবার জন্য সমরাস্ত্র প্রদর্শনী উন্মুক্ত থাকবে।