বাংলাদেশ কোস্টগার্ড সদস্যরা প্রায় দুই মাস আগে মালয়েশিয়ার উদ্দেশে রওনা হওয়া একটি নৌকা থেকে গত ১৬ এপ্রিল ৩৯৬ রোহিঙ্গাকে উদ্ধার করেন।
মালয়েশিয়া কর্তৃপক্ষ নৌকাটি সমুদ্রের দিকে জোর করে ফিরিয়ে দিয়েছিল এবং শরণার্থীরা পরে কয়েক সপ্তাহ ভেসে থাকেন এবং ৬০ জনের বেশি মারা যান বলে ফোর্টাইফাইট রাইটস জানিয়েছে।
রোহিঙ্গারা ফরটিফাই রাইটসকে বলেছে, কমপক্ষে আরও দুটি নৌকা বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার মধ্যবর্তী সমুদ্রে ভেসে রয়েছে।
ফরটিফাই রাইটসের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ম্যাথু স্মিথ বলেন, ‘শরণার্থীদের একটি স্বল্প রসদ থাকা নৌযানকে সমুদ্রে ঠেলে দেয়া বেআইনি এবং মৃত্যুদণ্ডের মতো।’
মালয়েশিয়া কর্তৃপক্ষ ১৬ এপ্রিল দুই শতাধিক রোহিঙ্গা থাকা আরেকটি নৌকা শনাক্ত করে এবং সকাল সাড়ে ১০টার দিকে সমুদ্রের দিকে ফেরত পাঠিয়ে দেয়।
রয়্যাল মালয়েশিয়ান এয়ার ফোর্স (আরএমএএফ) এক বিবৃতিতে বলেছে, তারা এবং রয়্যাল মালয়েশিয়ান নৌবাহিনী নৌকাটিকে দেশের জলসীমায় প্রবেশে বাধা দিয়েছে এবং সমুদ্রে এ জাতীয় নজরদারি কার্যক্রম জোরদার করবে।