শনিবার এক বিবৃতিতে কাল বিলম্ব না করে উপকূলে আসার এবং খাদ্য, পানি ও স্বাস্থ্যসেবা পাওয়ার অনুমতি দেয়ারও আহ্বান জানিয়েছে আন্তর্জাতিক সংগঠনটি।
এ বিষয়ে ২৩ এপ্রিল পররাষ্ট্রমন্ত্রী একে আবদুল মোমেন বলেন, বাংলাদেশ আরও রোহিঙ্গাদের প্রবেশের বিষয়টি প্রত্যাখ্যান করবে, কারণ আমাদের দেশকেই সর্বদা অন্যান্য দেশের দায়িত্ব পালন করতে বলা হয়।
প্রসঙ্গত, বর্তমানে মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা ১১ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিয়েছে বাংলাদেশ। যাদের কারণে দেশের বনভূমি ধ্বংস ছাড়াও স্থানীয়দের ওপর বিরূপ প্রভাব পড়েছে।
হিউম্যান রাইটস ওয়াচের এশিয়া বিষয়ক পরিচালক ব্রাড এডামস বলেছেন, ‘মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর নৃশংসতার ফল হিসেবে বড় ভার কাঁধে নিয়েছে বাংলাদেশ। কিন্তু তাই বলে এটাকে অজুহাত হিসেবে ধরে শরণার্থীদের সমুদ্রে ঠেলে দেয়া উচিত নয়, যেখানে তারা মারা যাবে।’
‘বাংলাদেশের উচিত ভয়াবহ ঝুঁকিতে থাকাদের অব্যাহত সহযোগিতা করা। আর একই সাথে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে রোহিঙ্গাদের সহযোগিতা করে যে আন্তর্জাতিক সুনাম কুড়িয়েছে দেশটি তাও অক্ষুণ্ন রাখা উচিত,’ যোগ করেন তিনি।