বাংলাদেশের নাগরিকবৃন্দ ব্যানারে বিকাল ৪টার দিকে সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যের সামনে প্রায় শতাধিক শিক্ষক-শিক্ষার্থী এ জানাজায় অংশ নেন।
ঢাবির সমাজতত্ত্ব বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী আকরাম হোসেন জানাজা পরিচালনা করেন।
এ সময় এক প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক খন্দকার মুহাম্মদ আবদুর রাকিব বলেন, ২০০১ সাল থেকে সীমান্তে ১ হাজার ১৮৫ জন বাংলাদেশি নিহত হয়েছে। এছাড়া ১ হাজার ১১৮ জন আহত এবং ১ হাজার ৪০০ জনের বেশি বাংলাদেশি নিখোঁজ হয়েছেন। বেশ কয়েকজন নারীকে ধর্ষণও করা হয়েছে। এসব ঘটনায় বিচারের দাবি জানান তিনি।
প্রাণরসায়ন এবং আণবিক জীববিজ্ঞান বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী উমামা ফাতেমা বলেন, ‘বিজিবি কখনো কখনো দাবি করে যে হতাহতরা মাদক পাচার ও চোরাচালানে জড়িত। তাদের এ ঘটনায় সাফাই গাইতে দেখা যায়। আর সরকারও দেশের ভেতরে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডকে ন্যায়সঙ্গত বলার চেষ্টা করছে।’
এদিকে, সীমান্ত হত্যার প্রতিবাদে মার্কেটিং বিভাগের এমবিএ শিক্ষার্থী এবং ছাত্র ফেডারেশনের কর্মী নাসির আবদুল্লাহ রাজু ভাস্কর্যের সামনে অবস্থান কর্মসূচি গ্রহণ করেছেন।