তিনি নিহত ও আহতদের পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা প্রকাশের লক্ষ্যে বৃহস্পতিবার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
ডিসিসিআই ঊর্ধ্বতন সহ-সভাপতি ওয়াকার আহমেদ চৌধুরী, সহ-সভাপতি ইমরান আহমেদ, পরিচালক দ্বীন মোহাম্মদ এবং হোসেন এ সিকদার প্রমুখ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
শুক্রবার ডিসিসিআই থেকে গণমাধ্যমে এক বিবৃতি পাঠানো হয়।
ওসামা তাসীর বলেন, ‘এমন ভয়াবহ ঘটনা এবারই প্রথম নয়। একই ঘটনা পুরাতন ঢাকার নীমতলীতে এর আগেও ২০১০ সালে ঘটেছে তবে সেই ঘটনার পরও তেমন কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি।’
তিনি আরও বলেন, ‘সমন্বিত উদ্যোগের মাধ্যমে সকল পক্ষের সাথে আলাপ আলোচনা করে একটি সুনির্দিষ্ট স্থায়ী সমাধানে যেতে না পারলে এ ধরনের অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার পুনরাবৃত্তি আবারও হতে পারে।’
ডিসিসিআই সভাপতি আরও বলেন, শুধু সরকারি পদক্ষেপই নয় বরং সংশ্লিষ্ট এলাকার ব্যবসায়ী ও সাধারণ জনগণের সচেতনতার ওপর এর সমাধান অনেকাংশে নির্ভর করে। যেহেতু কেমিক্যাল একটি দ্রুত দাহ্য পদার্থ তাই এর পরিবহন, ব্যবসা ও গুদামজাত ব্যবস্থা অবশ্যই পরিকল্পিতভাবে হতে হবে। তাছাড়া তিনি দ্রুত এই ঘটনার তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান।