ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে রুহিয়া থানার ওসি (তদন্ত) বাবুল কুমার রায় বলেন, গত মঙ্গলবার রুহিয়া পশ্চিম ইউনিয়নের কশালগাঁও গ্রামের ছবি লালের দুই ছেলে পরশু রাম ও যতিন্দ্রনাথ তাদের চাচাতো ভাই ধীরেনের ট্রাক্টর নিয়ে পার্শ্ববর্তী আখানগর ইউনিয়নের ভেলারহাট গুচ্ছ গ্রামের একটি পুকুরে মাটি কাটতে যায়। ৫-৬ ট্রাক্টর মাটি কাটার পর দুপুরে তাদের কোদালে একটি কালো রঙের পাথর সদৃশ বস্তু লাগলে তারা মাটি কাটা বন্ধ করে মূর্তিটি নিয়ে ট্রাক্টরের মালিক ধীরেনের বাড়িতে চলে আসে। এখানে মূর্তিটি ধুয়ে মুছে নিশ্চিত হয় এটি কষ্টি পাথরের বিষ্ণু মূর্তি।
এ সময় ধীরেন ও তার বাবা-মা ও ট্রাক্টরের হেলপার সুমন উপস্থিত ছিলেন। সুমন মাথাকাটা মূর্তিটির একটি ছবি মোবাইলে তুলে নেন। এক পর্যায়ে পরশু রাম ও যতিন্দ্রনাথ মূর্তিটি নিয়ে কৌশলে সটকে পড়ে।
রুহিয়া থানা পুলিশ একাধিকবার অভিযান চালিয়েও পলাতক দুই ভাইয়ের কোনো হদিস পায়নি। তবে কষ্টি পাথরের মূর্তিটি উদ্ধারের চেষ্টা চলছে বলে জানান এই পুলিশ কর্মকর্তা।