জন হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যায় সবচেয়ে খারাপ অবস্থানে রয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। সেখানে ৯৮ হাজার ৯১৬ রোগীর মৃত্যু এবং ১৬ লাখ ৮১ হাজার ২১২ জন আক্রান্ত হয়েছেন। দেশটির শুধুমাত্র নিউইয়র্ক রাজ্যে মারা গেছেন ২৯ হাজার ৩০২ জন।
আক্রান্তের দিক দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পর দ্বিতীয় অবস্থায় রয়েছে ব্রাজিল। ল্যাটিন আমেরিকার দেশটিতে ৩ লাখ ৯১ হাজার ২২২ জন করোনার শিকার হয়েছেন।
জন হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের মতে, যুক্তরাষ্ট্রের পর মৃতের দিক থেকে দ্বিতীয় খারাপ অবস্থায় আছে যুক্তরাজ্য (৩৭ হাজার ১৩০ জন)। এরপরই রয়েছে ইতালি (৩২ হাজার ৯৫৫ জন), ফ্রান্স (২৮ হাজার ৫৩৩ জন) এবং স্পেন (২৭ হাজার ১১৭ জন)।
চীন ও নিউজিল্যান্ডের মতো কিছু দেশ দৃশ্যত করোনাভাইরাসের এ মহামারি নিয়ন্ত্রণ করতে পেরেছে। সেই সাথে ইউরোপ লকডাউন ধীরে ধীরে শিথিল করার প্রক্রিয়ায় রয়েছে। কিন্তু আমেরিকা বিশেষ করে দক্ষিণ আমেরিকা এখন সংক্রমণের সর্বোচ্চ পর্যায়ে আছে।
গত বছরের ডিসেম্বরে চীন থেকে সংক্রমণ শুরু হয় প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের। গত ১১ মার্চ এ সংকটকে মহামারি ঘোষণা করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)।