কনজারভেটিভ পার্টির নতুন নেতা মনোনীত না হওয়া পর্যন্ত মে তত্ত্বাবধায়ক প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। এ মনোনয়নে কয়েক সপ্তাহ লাগতে পারে। পরে নতুন কনজারভেটিভ নেতা কোনো সাধারণ নির্বাচন ছাড়াই ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী হবেন।
টেলিভিশনে সম্প্রচারিত এক বিবৃতিতে মে ধরা গলায় বলেন, তিনি এমন এক দায়িত্ব ছেড়ে যাচ্ছেন যা পালন করা ছিল তার জীবনে এক সম্মানের ব্যাপার।
নির্ধারিত সময়ে ব্রিটেনকে ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে বের করে আনতে না পারার ব্যর্থতার জন্য পদত্যাগ করতে নিজের দল থেকে অব্যাহত চাপে আছেন মে।
মে’র বিদায়ে দলে নেতৃত্ব নিয়ে প্রতিযোগিতা শুরু হবে। এ ক্ষেত্রে এগিয়ে আছেন সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও ব্রেক্সিটের দৃঢ় সমর্থক বরিস জনসন।
বর্তমান সময়সীমা অনুযায়ী ৩১ অক্টোবর ব্রিটেনের ইইউ ত্যাগ করার কথা রয়েছে। কিন্তু দেশটির পার্লামেন্ট এখনো এ সংক্রান্ত শর্তগুলো অনুমোদন করেনি।
মে ২০১৬ সালের জুলাইতে প্রধানমন্ত্রী হন। তার মেয়াদের বেশিরভাগ সময় ব্যয় হয় এখন পর্যন্ত অসফল ব্রেক্সিট চুক্তির পেছনে।