শনিবার ধানমন্ডিস্থ আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের দলের পক্ষ থেকে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘সারা দেশ জেলা-উপজেলায় আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন করা হবে। ২৩ জুন থেকে ২৩ জুলাই পর্যন্ত এ কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে। কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে, সভা-সমাবেশ, সেমিনার ও র্যালি, আলোচনা সভা, প্রচার ও পুস্তিকা প্রকাশ, রচনা প্রতিযোগিতা, চিত্রাঙ্কন। এসব কর্মসূচির মধ্য দিয়ে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন করা হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘ঢাকায় তিন দিনব্যাপী কর্মসূচি নেয়া হয়েছে। ঢাকায় কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর দিন ২৩ জুন সকালে বঙ্গবন্ধু ভবন ও কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন। এরপর আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ধানমণ্ডিতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানাবেন দলের কেন্দ্রীয় নেতারা।’
২৪ জুন বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলনে কেন্দ্রে আলোচনাসভা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে ও ২৫ জুন বঙ্গবন্ধু এভিনিউ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হবে বলেও জানান তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতি সদস্য মাতিয়া চৌধুরী, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নানক, সাংগঠনিক সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দীন নাছিম, খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, একে এম এনামুল হক শামীম, সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন, কার্যনির্বাহী সদস্য ও শিল্পমন্ত্রী নরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন, মারুফা আক্তার পপি, এস এম কামাল এছাড়াও সহযোগী সংগঠন যুবলীগ চেয়ারম্যান ওমর ফারুক চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক হারুন অর রশিদ প্রমুখ।