বেলা ১০টা ৫৫ মিনিটে অনুষ্ঠিত জানাজায় রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সিনিয়র নেতারা অংশ নেন। পরে দলের নেতা-কর্মীসহ সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা জানানোর জন্য এরশাদের মরদেহ কাকরাইলে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে নেয়া হয়।
বাদ আছর জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে তৃতীয় জানাজার পর এরশাদের মরদেহ ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালের (সিএমএইচ) হিমঘরে রাখা হবে।
রবিবার বাদ জোহর ১টা ৪৫ মিনিটে ঢাকা সেনানিবাস কেন্দ্রীয় মসজিদে সংসদের বিরোধী দলের নেতার প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
এদিকে, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের বনানী কার্যালয় ও দলের কাকরাইল কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ১৮ জুলাই পর্যন্ত শোক বই খোলা হবে বলে দলের চেয়ারম্যানের প্রেস অ্যান্ড পলিটিক্যাল সেক্রেটারি সুনীল শুভ রায় জানিয়েছেন।
সাবেক সামরিক শাসক ও পাঁচবারের সংসদ সদস্য এরশাদ সিএমএইচে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রবিবার সকাল ৭টা ৪৫ মিনিটে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। তার বয়স হয়েছিল ৮৯ বছর।
মঙ্গলবার এরশাদের মরদেহ তার গ্রামের বাড়ি রংপুরে নিয়ে যাওয়া হবে। সেখানে রংপুর জেলা স্কুল মাঠে বাদ জোহর তার চতুর্থ জানাজা হবে। ওইদিন বিকালে সাবেক এ রাষ্ট্রপতিকে বনানীর সামরিক কবরস্থানে দাফন করা হবে।
বুধবার গুলশানের আজাদ মসজিদে এরশাদের কুলখানি অনুষ্ঠিত হবে।