মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৬৫ বছর।
ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির দপ্তর সম্পাদক এবিএমএ রাজ্জাক ইউএনবিকে জানান, হাসান রাত ৯টা ৪০ মিনিটের দিকে শাহাবুদ্দিন মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন।
তিনি বলেন, তিন দিন আগে হাসানের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। কিন্তু কোনো হাসপাতালে ভর্তি হতে না পেরে তিনি রাজধানী থেকে আশুলিয়ায় নিজ গ্রামে ফিরে যান।
রাজ্জাক আরও জানান, তীব্র শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যার কারণে হাসানের অবস্থার অবনতি হলে রবিবার সকালে তাকে নগরীর গুলশান এলাকার শাহাবুদ্দিন হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়ে হয় এবং যেখানে তিনি রাতে মারা যান।
বিএনপির এ নেতা স্ত্রী, দুই ছেলে এবং অসংখ্য আত্মীয়স্বজন এবং শুভাকাঙ্ক্ষী রেখে গেছেন।
হাসান বিএনপির হয়ে ঢাকা-১০ আসন থেকে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন।
তিনি অবিভক্ত ঢাকা সিটি করপোরেশনে তিন বার মিরপুর ৬ নম্বর ওয়ার্ডের কমিশনার নির্বাচিত হয়েছিলেন।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর হাসানের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।
পৃথক শোক বার্তায় তারা মরহুমের আত্মার শান্তির জন্য দোয়া করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।