বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে রসূলবাগ আবাসিক এলাকার বাসা থেকে পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে যায় বলে দাবি করে আহসান উল্লাহর পরিবার।
বাকলিয়া থানার ওসি প্রণব কুমার রাত সাড়ে ১২টায় গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করলেও অভিযান চলছে জানিয়ে বলেন, অভিযান শেষ হলে বিস্তারিত জানাতে পারবো।
এদিকে আহসান উল্লাহর ছেলে মাহমুদ বলেন, ‘রাত ১০টার দিকে ২০/২৫ জনের পুলিশের একটি দল আমাদের বাসায় আসে। আমি বাইরে থাকায় আমার রুমের চাবি আমার কাছে ছিল। তাই পরিবারের কেউ আমার রুম খুলতে পারছিল না। কিন্তু পুলিশ আমার আসার অপেক্ষা না করে লাথি মেরে দরজা ভেঙে ফেলে এবং ঘরে ভাঙচুর করে।’
জানা যায়, আহসান উল্লাহর বিরুদ্ধে ৪০টির অধিক বিভিন্ন মামলা ছিল। এসবের মধ্যে ২০টির মতো মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে বলে দাবি করে পরিবার। অন্য মামলাগুলোতে জামিন নিয়ে তিনি নিয়মিত আদালতে হাজিরা দিয়ে আসছেন।
ছেলে মাহমুদের দাবি তার বাবার নামে নতুন কোনো মামলা না থাকার পরও পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে গেছে।