তবে জামিন আবেদনটির ওপর শুনানির দিন ধার্য করেনি বিচারপতি ফরিদ আহমেদ ও বিচারপতি এ এস এম আবদুল মোবিনের হাইাকোর্ট বেঞ্চ।
খালেদা জিয়ার আইনজীবী ব্যারিস্টার কায়সার কামাল জানিয়েছেন, চলতি সপ্তাহের যে কোনোদিন আবেদনটির ওপর শুনানি হতে পারে।
গত ৩ সেপ্টেম্বর খালেদা জিয়ার আইনজীবী ব্যারিস্টার কায়সার কামাল হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় এ জামিন আবেদন দাখিল করেন। এর আগে গত ৩১ জুলাই এ মামলায় হাইকোর্ট খালেদা জিয়ার জামিনের আবেদন সরাসরি খারিজ করে দেয়।
২০১৮ সালের ২৯ অক্টোবর জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলার রায় ঘোষণা করেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫ এর বিচারক। রায়ে খালেদা জিয়াকে সাত বছর কারাদণ্ড এবং ১০ লাখ টাকা অর্থদণ্ড করা হয়। বিচারিক আদালতের দেয়া এ সাজা বাতিল ও খালাস চেয়ে ১৮ নভেম্বর হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় আপিল করেন খালেদা জিয়া।
চলতি বছরের ৩০ এপ্রিল হাইকোর্ট খালেদা জিয়ার আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করে। একই সাথে মামলায় খালেদা জিয়াকে বিচারিক আদালতে দেয়া জরিমানার আদেশ স্থগিত করে বিচারিক আদালতে থাকা মামলাটির নথি তলব করে হাইকোর্ট। দুই মাসের মধ্যে নথি পাঠাতে বলা হয়। বিচারিক আদালত থেকে মামলার নথি ২০ জুন হাইকোর্টে পাঠানো হয়।
এরপর খালেদা জিয়ার জামিন আবেদনের বিষয়টি আদালতে তুলে ধরেন তার আইনজীবীরা। ৩০ জুলাই জামিন আবেদনের ওপর শুনানি হয়। পর দিন ৩১ জুলাই তা সরাসরি খারিজ করে দেয় হাইকোর্ট।