রবিবার জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম এবং পার্টির সংসদ সদস্যদের যৌথসভায় সর্বসম্মতভাবে এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।
সভায় সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টি এককভাবে না জোটগতভাবে নির্বাচন করবে সে ব্যাপারে পার্টির চেয়ারম্যানই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন। এছাড়া দলীয় মনোনয়ন দেবার ক্ষেত্রেও পার্টির চেয়ারম্যানের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত বলে গ্রহণ করা হবে।
সভায় আসন্ন নির্বাচনে ৩০০ আসনেই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার প্রস্তুতি গ্রহণের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে এবং আগামী ২০ অক্টোবর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জাতীয় পার্টির নেতৃত্বে সম্মিলিত জাতীয় জোটের মহাসমাবেশ সফল করার বিষয় নিয়েও বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে।
যৌথসভায় উপস্থিত ছিলেন- জাতীয় পার্টির সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান বেগম রওশন এরশাদ, কো- চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের, প্রেসিডিয়াম সদস্য- ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, এম.এ. সাত্তার, কাজী ফিরোজ রশীদ, জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু, মো. আবুল কাশেম, অধ্যাপক দেলোয়ার হোসেন খান, সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা, হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, গোলাম কিবরিয়া টিপু, শেখ সিরাজুল ইসলাম, ফখরুল ইমাম, মুজিবুল হক চুন্নু, নূর-ই-হাসনা লিলি চৌধুরী, অ্যাডভোকেট সালমা ইসলাম, সৈয়দ আব্দুল মান্নান, মাসুদ পারভেজ সোহেল রানা, সুনীল শুভরায়, এসএম ফয়সল চিশতী, মীর আব্দুস সবুর আসুদ, মাহমুদুল ইসলাম, হাজী সাইফুদ্দিন আহমেদ মিলন, মো. আজম খান, এটিইউ তাজ রহমান, মহসিন রশীদ, মশিউর রহমান রাঙা, সোলায়মান আলম শেঠ, আলহাজ্ব আতিকুর রহমান খান, আব্দুর রশিদ সরকার, মেজর (অব.) মো. খালেদ আখতার, মুজিবুর রহমান সেন্টু, ব্যারিস্টার দিলারা খন্দকার, ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী, চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা মো. নোমান, মো. সেলিম উদ্দিন, একেএম মোস্তাফিজুর রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান মেহজাবিন মোর্শেদ, অধ্যাপক নুরুল ইসলাম মিলন, শফিকুল ইসলাম জিন্নাহ, জিয়াউল হক মৃধা, শওকত চৌধুরী, যুগ্ম মহাসচিব লিয়াকত হোসেন খোকা, নুরুল ইসলাম ওমর, সালাহ উদ্দিন আহমেদ মুক্তি, ইয়াহ ইয়া চৌধুরী , সাংগঠনিক সম্পাদক আমির হোসেন ভূঁইয়া, প্রাদেশিক বিষয়ক সম্পাদক নুরুল ইসলাম তালুকদার, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক হাজী মো. ইলিয়াস, যুগ্ম সাংগঠনিক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মামুনুর রশীদ, নির্বাহী সদস্য খোরশেদ আরা হক, মো. আলতাফ হোসেন, শাহানারা বেগম, অধ্যাপক ডা. মো. আক্কাস আলী।