মঙ্গলবার রাজধানীর একটি হোটেলে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত এই ইশতেহারে ২১টি বিশেষ অঙ্গীকারের কথা বলা হয়েছে।
(পূর্নাঙ্গ ইশতেহার দেখতে এখানে ক্লিক করুন)
টানা দুবার ক্ষমতায় থাকার পরে ধারাবাহিকভাবে তৃতীয়বারের মতো ক্ষমতায় থাকতে চাওয়া মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বে দেয়া দলটির ২১ দফার প্রধান দুই অঙ্গিকার হলো- ‘আমার গ্রাম, আমার শহর- প্রতিটি গ্রামে আধুনিক নগর সুবিধা সম্প্রসারণ’ এবং তারুণ্যের শক্তি-বাংলাদেশের সমৃদ্ধি: তরুণ যুব সমাজকে দক্ষ জনশক্তিকে রূপান্তরিত করা এবং কর্মসংস্থানের নিশ্চয়তা।
এছাড়াও অন্য ১৯টি বিশেষ অঙ্গিকারের মধ্য রয়েছে-
১ দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ
২. নারীর ক্ষমতায়ন, লিঙ্গ সমতা ও শিশু কল্যাণ
৩. পুষ্টিসম্মত ও নিরাপদ খাদ্যের নিশ্চয়তা
৪. সন্ত্রাস-সাম্প্রদায়িকতা-জঙ্গিবাদ ও মাদক নির্মূল
৫. মেগা প্রজেক্টসমূহের দ্রুত ও মানসম্মত বাস্তবায়ন
৬. গণতন্ত্র ও আইনের শাসন সুদৃঢ় করা
৭. দারিদ্র্য নির্মূল
৮ সকল স্তরে শিক্ষার মান বৃদ্ধি
৯. সরকারি ও বেসরকারি বিনিয়োগ বৃদ্ধি
১০. সকলের জন্য মানসম্মত স্বাস্থ্যসেবার নিশ্চয়তা
১১. সার্বিক উন্নয়নে ডিজিটাল প্রযুক্তির অধিকতর ব্যবহার
১২. বিদ্যুৎ ও জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চয়তা
১৩. আধুনিক কৃষি ব্যবস্থা- লক্ষ্য যান্ত্রিকিকরণ
১৪. দক্ষ ও সেবামুখী জনপ্রশাসন
১৫. জনবান্ধব আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থা
১৬ ব্লু ইকোনোমি- সমুদ্র সম্পদ উন্নয়ন
১৭. নিরাপদ সড়কের নিশ্চয়তা
১৮ প্রবীণ, প্রতিবন্ধী ও অটিজম কল্যাণ
১৯. টেকসই উন্নয়ন ও অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ